weather ২৫.৯৯ o সে. আদ্রতা ৯৪% , বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ৮৬ বার সময় নিল সিআইডি

প্রকাশ : ০২-০৭-২০২৫ ১৬:২৯

ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আগামী ২৪ জুলাইয়ের মধ্যে জমা দিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে ব্যর্থ হলে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন বুধবার (২ জুলাই) এই আদেশ দেন।

এ নিয়ে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরির মামলায় ৮৬ বার সময় নিল সিআইডি।

চুরি যাওয়া এই অর্থের মধ্যে কমপক্ষে ৮১ মিলিয়ন ডলার ম্যানিলা-ভিত্তিক রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) অ্যাকাউন্টে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল, যেখান থেকে তা ফিলিপাইনের ক্যাসিনোতে চলে যায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক (হিসাব ও বাজেটিং) জোবায়ের বিন হুদা ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ মতিঝিল থানায় এ বিষয়ে মামলা করেন। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ আরসিবিসি থেকে ১৫ মিলিয়ন ডলার এবং শ্রীলঙ্কার একটি ব্যাংকে পাঠানো আরও ২০ মিলিয়ন ডলার উদ্ধার করেছে।

২০২২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক ৬৬ মিলিয়ন ডলার ফেরত পেতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালতে আরসিবিসির বিরুদ্ধে মামলা করে।

এদিকে, ২০২৩ সালের ২ মার্চ নিউইয়র্ক সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলারের সাইবার হ্যাকিং মামলাটি চলমান রাখার অনুমতি দেয়, তবে আরসিবিসির বিরুদ্ধে আনা কয়েকটি অভিযোগ খারিজ করে দেন।

পিপলসনিউজ/আরইউ

-- বিজ্ঞাপন --


CONTACT

ads@peoplenewsbd.com

রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ৮৬ বার সময় নিল সিআইডি রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ৮৬ বার সময় নিল সিআইডি নয় কোটি টাকার সরকারি অনুদান পেল ৩২ ছবি নয় কোটি টাকার সরকারি অনুদান পেল ৩২ ছবি পুত্রবধূকে সিনেট নির্বাচনে প্রার্থী মনোনীত করলেন ট্রাম্প পুত্রবধূকে সিনেট নির্বাচনে প্রার্থী মনোনীত করলেন ট্রাম্প পটিয়া থানা ঘেরাও বৈষম্যবিরোধীদের, ওসির অপসারণ দাবি পটিয়া থানা ঘেরাও বৈষম্যবিরোধীদের, ওসির অপসারণ দাবি জুনে সড়কে প্রতিদিন গড়ে ২৩ প্রাণহানি: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন জুনে সড়কে প্রতিদিন গড়ে ২৩ প্রাণহানি: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন